• ⚫ সরকারের বাজেটের অধিকাংশ অংশ সুদ, ভর্তুকি ও রাজস্ব ব্যয়ে ব্যয় হচ্ছে, যা সরকারের উন্নয়ন সক্ষমতা সংকুচিত করেছে।
  • 🌟 বাজেট মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, তবে মুদ্রানীতি করতে পারে, যা সম্প্রতি কঠোর করা হয়েছে।
  • 📌 আগামী অর্থবছরের বাজেট চলতি বছরের চেয়ে ছোট হওয়া সত্ত্বেও মুদ্রানীতিকে সমর্থন করে এবং ব্যয় কমানোর মাধ্যমে জানুয়ারি মাসের পর মূল্যস্ফীতি কমবে বলে আশা করা হচ্ছে।
  • 🟢 বাজেট বাস্তবায়নের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হবে অর্থায়ন, কারণ রাজস্ব ঘাটতি হবে এবং চলতি বছরের মতো কর আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা যাবে না।
  • ❇️ ব্যাংক খাত দুর্বল হওয়ায় সরকারকে বেশি ঋণ নিলে ব্যক্তিগত খাত ঋণ পাবে না, যা অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
  • 💡 ব্যয় সংকোচনের জন্য প্রবাসী আয়ে প্রণোদনা বাদ দেওয়া, সরকারি প্রতিষ্ঠানে ভর্তুকি বন্ধ করা, নতুন গাড়ি না কেনা এবং বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়কে শিল্প মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে একীভূত করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
  • ✅ সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির আওতা বাড়ানো একটি ভালো পদক্ষেপ, তবে সত্যিকারের দরিদ্ররা এর সুবিধা পাচ্ছেন কি না তা নিশ্চিত করার জন্য একটি মূল্যায়ন প্রয়োজন।

সূত্র সমূহ :

© ২০২৩ বাংলা এক্সপ্রেস | সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত

Get it On
Google Play